বিষ্ময়কর এক পাখি যার জীবনধারণ সবপাখি থেকে আলাদা। এই পাখিটির নামহচ্ছে হোমা।হোমা পাখি রেসিং হোমা নামে পরিচিত।এটি একটি বিদেশি পাখি।হোমা পাখি বংশনুক্রমে সাউথ-ইস্ট এশিয়ার।হোমা পাখির ডিম থেকে বাচ্চা ফোটানোরপদ্ধতি একটু ভিন্ন। এরা অনেক সময়ডিমে তা দিয়ে বাচ্চা ফোটায় তবে এরা বেশির ভাগসময় অনেক উচু থেকে ডিমফেলে দিয়ে বাচ্চা ফোটায়। হোমা পাখির এই উচুথেকে ডিম ফেলে দিয়ে বাচ্চা ফোটানোরপদ্ধতিটা আশ্চার্যজনক। এরা উচু থেকে ডিমফেলে দেয় বাচ্চা নষ্ট করার জন্য নয়। এরা অনেকউচুতে গিয়ে উড়ন্ত অবস্থায় ডিম ফেলে দেয়এবং সেই ডিম মাটিতে পড়ার আগেই বাচ্চা ডিমথেকে বের হয়ে উড়ে আবার তার মারকাছে ফিরে যায়।হোমা পাখি সাধারণত বিভিন্ন পাখির সাথে লড়াইয়ের কাজে ব্যবহার করা হয়। হোমা পাখির ডিমের কুসুম এবং খোলা মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করে।বাজারে হোমা পাখি কিনতে পাওয়া যায় কিন্তু দামঅনেক বেশি, প্রতি জোড়া হোমা পাখির দাম ৩০০০টাকা থেকে ৫০০০ টাকা তবে সাদা রঙেরহোমা পাখির দাম আরো বেশি। হোমা পাখির অনেক দাম হওয়ার কারণ হচ্ছে এর সৌন্দর্যতা।
গাছের মধ্যে মানুষের মুখ!এ পৃথিবীতে কত বিচিত্র রকমের যে গাছ রয়েছে তা বলে শেষ করা যাবে না। তবে গাছের মধ্যে মানুষের মুখ, এমন কথা শুনলে রীতিমতো চোখ কপালে ওঠারই কথা। সত্যিই তাই।বিস্ময়কর এমন ঘটনাটি ঘটেছে মালয়েশিয়ার পেনাং রাজ্যের একটি গ্রামে। সেখানে এমন একটি সুপারি গাছের সন্ধান পাওয়া গেছে, যার কাণ্ডের মধ্যে একটি কন্দে অর্থাৎ স্টম্ফীত অংশে মানুষের মুখের আকৃতির ছবি রয়েছে। গাছের মধ্যে মানুষের মুখ! কথাটি শুনে ওই অঞ্চলের মানুষ এটিকে অলৌকিক ব্যাপার ভেবে সবাই দলবেঁধে ছুটে যাচ্ছেন গাছটি দেখার জন্য।সুপারি গাছের কন্দটি অবিকল মানুষের মুখের মতো।এতে দুটি চোখ, মানুষের নাকের আকৃতির লম্বা নাক ও ভ্রু এবং দুটি ঠোঁট রয়েছে। শুনে আরও বিস্মিত হতে হয় যে, গ্রামবাসী গাছটিতে মানুষের মুখাকৃতির এই অংশে ভ্রু নাড়াচাড়াও করতে দেখেছেন। সত্যিই শরীর কেঁপে ওঠার মতো ব্যাপার যেন এটি!শুধু তাই নয়, সেই ভ্রু ও নাক প্রতিদিনই আবার একটু একটুকরে পরিপুষ্টও হচ্ছে। অনেকেই এই গাছটিকে 'ভূতের গাছ' হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। এলাকাবাসীর একজন বলেছেন, গাছটির কাণ্ডের দিকে প্রথমে যে কন্দটি দেখা যায়, সেটিতেই পরে আস্তে আস্তে ম...
Comments
Post a Comment